1. [email protected] : Touhidul islam Robin : Touhidul islam Robin
  2. [email protected] : Mozammel Alam : Mozammel Alam
  3. [email protected] : nakshibarta24 :
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ১০:৩১ পূর্বাহ্ন
৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বাড়াতে আরও সচেতন হতে হবে : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

  • প্রকাশকালঃ মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪৬৮ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি : স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন হার খুবই কম। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, জনগণকে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত সচেতন করা যায়নি এবং জন্ম নিবন্ধনের সুবিধাগুলো আমরা সাধারণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে পারিনি। এছাড়াও মৃত্যু নিবন্ধন হারও কম। এটা আমাদের ব্যর্থতা। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বাড়াতে আপনাদেরকে আরও সচেতন হতে হবে।

মঙ্গলবার জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস উপলক্ষ্যে রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বিভাগ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

‘নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষণ, ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে এ বছর পালিত হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন দিবস-২০২০।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হলালুদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আব্দুল মান্নান, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের (সমন্বয় ও সংস্কার) সচিব কামাল হোসেন ও ইউনিসেফ বাংলাদেশের ইনচার্জ ভেরা মেনডনকা , রেজিস্ট্রার জেনারেল মানিক লাল বণিক।

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার কার্যালয়কে উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা মানুষকে সচেতন করার জন্য টাকা খরচ করুন। প্রয়োজনে টিভিতে বিজ্ঞাপন দিন। এছাড়া সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদেরকে কাজে লাগান। প্রয়োজনে লোকবল বাড়ান। জন্ম ও মৃত্য নিবন্ধনের তথ্য দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

তিনি আরও বলেন, উন্নত বাংলাদেশে পৌঁছাতে হলে আমাদের পরিকল্পনা করতে হয়। এর জন্য প্রধানত দরকার দেশের জনগণের সংখ্যা জানা। ওই সংখ্যার উপর বিবেচনা করে তাদের সুযোগ সুবিধাগুলো নির্ধারণ করা হয়। কতজন শিশু জন্মগ্রহণ করেছে ও কতজন শিশু স্কুলে যাবে। তাদের বিষয়ে যদি পরিকল্পনা না নিতে পারি, তাহলে আমাদের লক্ষ্যে  পৌঁছাতে পারবো না। এছাড়া মৃত্যুর নিবন্ধনের তথ্য জানাও জরুরি।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রে (এনআইডি) আমাদের কর্মজীবন সংযোজন করা যেতে পারে। একজন মানুষের এনআইডি দেখে যেন বুঝা যেতে পারে, সে কি করে। সে কি সরকারি চাকরিজীবী, না কি বেসরকারি চাকুরে, মাস্টার্স পাশ করে পিএইচডি গবেষক, না কি সন্ত্রাসী, না কি সে জেলখাটা লোক। সে কি করে, তার জীবন বৃত্তান্ত এনআইডিতে ঢুকানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

সভাপতির বক্তব্যে হেলালুদ্দিন আহমদ বলেন, ২০১০ সালে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অনলাইনে কার্যক্রম শুরু হয়। অনলাইন কার্যক্রম হওয়ায় মানুষ এখন জালিয়াতি করতে পারে না। এর আগে হাতে কলমে হওয়ায় মানুষ ইচ্ছামতো বয়স কমিয়ে বা বয়স বাড়িয়ে জন্ম নিবন্ধন করতো। এর থেকে বর্তমান সরকার বের হয়ে এসেছে। এখন অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করা যায়। তবে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধনের বিষয়ে জনগণকে আরও সচেতন হতে হবে।

খবরটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো খবর

বিজ্ঞাপন

Laksam Online Shop

first online shop in Laksam

© All rights reserved ©nakshibarta24.com
কারিগরি সহায়তায় বিডি আইটি হোম