মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্না :
এফ. আই. কে. সুরাইয়া গ্রীণ এগ্রিকালচার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি মরুর মাঝে উন্নত প্রযুক্তির কৃষি প্রকল্প পরিদর্শন করেন কৃষি স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে ঐকান্তিক প্রচেষ্টা আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে বাংলাদেশে উনার নিজস্ব কৃষি প্রকল্প গুলোতে উন্নত প্রযুক্তি সংযোজন করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চান কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব বলে তিনি আখ্যায়িত করেন।
নাড়ির টান আর মাটির টানে কৃষিকে শিল্পে পরিনত করার প্রচেষ্টা। এই মাটিকে ফিরিয়ে দিবো মাটির গুণাগুণ বীজ থেকে চেয়ে নিবো সম্ভাবনার ভ্রুণ।ভাগ্য বিধাতা সর্বদাই কর্মঠ আর সাহসীদের পক্ষে থাকেন । চিরন্তন এই বাণীকে প্রমাণ করে সফলতার সিঁড়িতে আগ্রসর হওয়ার দম্য ইচ্ছাশক্তিতে এগিয়ে চলছে মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি।তার নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন খামার , কৃষিকাজ ও বিভিন্ন ফলের বাগান করে যায়চ্ছে।
নিজের উদ্যম, সাহস আর সৃষ্টিশীলতা দিয়ে তৈরি করেন নতুন নতুন পথ। মাটি নিবিড় টান ছোট বেলা থেকেই শাক-সবজি গাছ-গাছালির প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছিল এফ. আই. কে. সুরাইয়া গ্রীণ এগ্রিকালচার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পিকে। সেখান থেকেই তার এ আগ্রহ। এফ. আই. কে. সুরাইয়া গ্রীণ এগ্রিকালচার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি এক আলাপে তিনি বলেন – কৃষিতে এক অপার সম্ভাবনার এই বাংলাদেশ। যে দেশের মাটিকে সোনার সাথে তুলনা করা হয়। সে মাটির অতল গহ্বরে সোনার খনি না থাকলেও সোনার ফসল ফলাতে এ মাটির উর্বরতা অতুলনীয়।
এই উর্বরতা একটি অপরিপক্ব বীজকেও সময়ের আবর্তনে ফুলে-ফলে পরিপূর্ণ সমৃদ্ধ বৃক্ষে পরিণত করে। এ দেশের ৮০ শতাংশ প্রান্তিক কৃষকের আশার আলো সঞ্চারিত হয় কৃষিকে কেন্দ্র করে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো শিল্পনির্ভর হলেও আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো এখনো কৃষিকে ঘিরেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখে। কৃষিতে নতুন প্রযুক্তি, উন্নত ও মানসম্মত বীজ এবং কীটনাশক ও রাসায়নিক সার নতুন মাত্রা যোগ করেছে। দেশের বিভিন্ন অংশে খাল খনন ও উন্নত সেচব্যবস্থা কৃষিতে এনে দিয়েছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এ জন্যই আগেকার দিনে বিঘাপ্রতি যে পরিমাণ ফসল উৎপাদিত হতো, এখন তার পরিমাণ কয়েক গুণ বেশি। এক ফসলি জমিগুলো তিন ফসলি জমিতে রূপ নিয়েছে। তবুও দেশের শিক্ষিত যুবকদের একটি বৃহৎ অংশ বেকারত্বের অভিশাপ নিয়ে হতাশায় নিমজ্জিত। চাকরির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে তারা দিশেহারা।
শিক্ষিত যুবসমাজের কৃষিতে আত্মনিয়োগের মধ্য দিয়েই নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচন সম্ভব। আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি। এই মাছ চাষ করেও অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক স্বাবলম্বী হয়েছে। শিক্ষিত বেকার যুবকেরা যদি আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে না পারে তা হলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হতাশ হবে। জাতীয় অর্থনীতি স্তিমিত হয়ে পড়বে। তাই আসুন নিজে স্বপ্ন দেখি এবং জাতিকে স্বপ্ন দেখাই। তবেই দেশ বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে।
Leave a Reply