1. [email protected] : Touhidul islam Robin : Touhidul islam Robin
  2. [email protected] : Mozammel Alam : Mozammel Alam
  3. [email protected] : nakshibarta24 :
শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:০১ পূর্বাহ্ন
১লা ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের নামাজ আদায়ের নির্দেশনা

  • প্রকাশকালঃ রবিবার, ২৪ মে, ২০২০
  • ৩০৭ জন পড়েছেন

নকশী বার্তা ডেস্ক : ঈদুল ফিতরের দিন আনন্দ ভাগাভাগি করার জন্য একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সবাই ঈদগাহ ময়দানে শামিল হওয়ার কথা থাকলেও এবারই বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে সে সুযোগ থাকছে না।

বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এ-ই প্রথম দেশে বড় আকারের ঈদের জামাত হচ্ছে না। সংক্রমণ ঠেকাতে সীমিত পরিসরে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। কাল ২৫ মে দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে।

এবারেই ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়া মুসল্লিদের মানতে হবে বিভিন্ন নিয়ম-কানুন।

মসজিদে নামাজ আদায় বিষয়ে সরকারের দেওয়া ১২টি শর্তের মধ্যে প্রথমটি হলো মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। ঈদের নামাজসহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন। মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সাবান-পানিসহ হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে।

অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। কাতারে নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব অর্থাৎ তিন ফুট পর পর দাঁড়াতে হবে। এক কাতার অন্তর কাতার করতে হবে। শিশু, বয়োবৃদ্ধ, যেকোনো অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি জামাতে অংশ নিতে পারবেন না। সংক্রমণরোধ নিশ্চিতকল্পে মসজিদের অজুখানায় সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।

এদিকে, এবার ঈদে যাওয়া হবে না একে অন্যের বাড়িতে। সমাগম হবে না ঈদের দিন। আত্মীয়স্বজনরা আসবেন না নিকটাত্মীয়কে দেখতে। খাওয়া হবে না সেমাই বা মিষ্টি, ফাইসসহ অন্যান্য জিনিস। শুধু নিজ বাড়িতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ ভাগাভাগি হবে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস মুফতি মাওলানা ওয়ালিয়ুর রহমান জানান, ঈদুল ফিতরের ওয়াজিব নামাজ আমাদের দেশে যেহেতু মসজিদ খোলা রয়েছে সে হিসেবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আদায় করা যেতে পারে। তবে যারা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছেন বা করোনার মধ্যে আতঙ্কগ্রস্ত তারা বাসাতে ফজর নামাজ আদায় করে তওবা করবেন। বেলা ৭টার পর চার রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করবেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তবে এসব কিছুই বিকল্প নয়।

তিনি আরও বলেন, করোনার এ মহামারিতে আমরা বারবার নিচের এ দোয়াটি পড়তে পারি। বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আ’য়ুজুবিকা মিনাল বারাছ, ওয়াল জুনুন, ওয়াল জুযাম, ওয়া সায়্যিইল আসক্বাম। বাংলা অর্থ হচ্ছে, হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে ধবল, কুষ্ঠ এবং উন্মাদনাসহ সব ধরনের কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে পানাহ চাই। (সুনান আবু দাউদ)।

খবরটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো খবর

বিজ্ঞাপন

Laksam Online Shop

first online shop in Laksam

© All rights reserved ©nakshibarta24.com
কারিগরি সহায়তায় বিডি আইটি হোম