মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্না :
হে মানবতার কবি,
আপনি তো কবি নয়! মহাকবি
সর্বদা আহব্বান জানান
কোরআন হাদিসের আলোকে জীবন গড়ার
হজ্ব ব্রত পালন যাকাত প্রদানে উদ্বুদ্ধ করা
রাসুল সাঃ আঃ এর নির্দেশিত পথে জীবন
পরিচালনা করে মানব সেবায় কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছার
তাই আমি বলি মানবতার কবি
ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি।
হে মানবতার কবি
আপনি তো কোন নেতা,মন্ত্রী,এমপি হতে আসেনি!
বিশ্ব মানবতার ধর্ম, শান্তির ধর্ম,
কল্যাণের ধর্ম পবিত্র ইসলাম কে ভালোবাসে
এসেছে মানবতার কল্যাণে
নিজে কে রেখেছেন মানবতার কল্যাণে সর্বদা
আত্ম নিয়োজিত
তাই আমি বলি মানবতার কবি
ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি।
চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলার উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নে মানবতার সংগঠন মিরসরাই সমিতি,আরব আমিরাত।মানবসেবা একটি মহৎ কর্ম। আর্ত মানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার মধ্যেই রয়েছে জীবনের স্বার্থকতা। কথায় আছে পৃথিবীতে দান করে কিংবা মানবসেবা করে কেউ কখনো গরীব হয়নি, বরং গরীব মানসিকতার মানুষরাই কখনো দান করতে পারেনি। পৃথিবীতে সেই মানুষগুলোই সবচেয়ে সুখের কাছাকাছি যেতে পেরেছে, যারা নিজেদেরকে আর্তমানবতার সেবায় বিলিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। নিজের জন্য নয় সমাজ ও মানুষের সেবা করার মাঝেই সবচেয়ে বড় আনন্দ।মানুষের জীবনের মূল্য অনেক, এর পরিমাপ কখনোই করা সম্ভব না। বেঁচে থাকতে হলে মানুষকে অবশ্যই সামাজিক ভাবে একতাবদ্ধ হতে হবে। সমাজের নিয়ম-শৃঙ্খলা, আইন-কানুন, সহমর্মিতায় একে অপরের প্রতি আন্তরিক হতে হবে। কথায় আছে দশের লাঠি একের বোঝা। দশ জনে মিলে একটি কাজ অতি সহজেই করা সম্ভব কিন্তু সেই কাজটিই যদি একজন লোক করতে যায় তাহলে অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
এই ভাবনা থেকেই মিরসরাই সমিতি, সংযুক্ত আরব আমিরাত নামক সেচ্ছাসেবী সংগঠনের একঝাক মিরসরাই প্রবাসী নিরলসভাবে অসহায় মানুষের কল্যাণে নানাবিধ সেবা মূলক কাজ নিঃস্বার্থভাবে করে চলেছে। “জীবে দয়া করে যে জন, সে জন সেবিছে ঈশ্বর” বাংলা ভাষার এই প্রবাদটিকে সামনে রেখে জন দরদী সমাজসেবীদের পথ চলা। অতীতে এ দেশ তথা বিশ্বের বুকে যত সমাজসেবী ও জনদরদী ছিলেন তাদের জীবন পর্যালোচনা করলে মুলতঃ এই প্রবাদটির ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা বলে গেছেন “সূর্য আমি ঐ দিগন্তে হারাবো, অস্তমিত হবো, তবুও ধরণীর বুকে চিহ্ন রেখে যাব”, তার এই উক্তিকেই অনেকে মূল মন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন। তাইতো ধরণীর তরে কেউ সামাজিক, কেউ রাজনৈতিক, কেউ অর্থনৈতিক, কেউ ধার্মিক, কেউ সমাজসেবা, কেউবা ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রেখে যাচ্ছেন তাদের স্ব-স্ব কর্ম পথিকৃত। আমরা আজ এমনি একজন লোকের সাক্ষাত পেয়েছি যিনি নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরকে মাথায় রেখে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রেখে যাবার জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। যাতে করে মৃত্যুর পরও মানুষ তাকে সম্মানের সাথে স্মরণ করে। তেমনি একজন পরোপকারী, ন্যায়পরায়ণ, সময়ের গুণাবলী, সময়ের শ্রেষ্ঠ সাহসী সন্তান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের মানুষ , সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১০ বছর মেয়াদি ‘গোল্ডেন ভিসা’ (আমিরাতের স্থায়ী আবাসন) সম্মানসূচক গোল্ডেন ভিসা স্বপরিবার অর্জনকরি, মীরসরাই সমিতির সম্মানিত সভাপতি, জাতীয় কবিতা মঞ্চের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ আল সুমাইয়া গ্রুপ, আবুধাবি ও এফ, আই ,কে,প্রোপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট লিঃ,বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান, খান কল্যাণ ট্রাষ্ট এর চেয়ারম্যান, হোটেল সুইস গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল এর চেয়ারম্যান,প্রয়াত দানবীয় হাজী শাহ আলম এর সুযোগ্য সন্তা, মীরসরাই কৃতিসন্তান, বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সিআইপি।
চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার ২নং ইউনিয়নে জামালপুর, বারইয়ার হাট পৌরসভার এলাকার একজন স্থায়ী বাসিন্দা।( বর্তমান সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী ) মীরসরাই উপজেলার যেমনি দক্ষ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্তের অধিকারী, তেমনি একজন সমাজ সেবক হিসাবে সমাজে সমধিক পরিচিত। সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার কন্ঠ প্রচ্ছন্নতায় তিনি সমাজ সেবায় এক উজ্জ্বল তারকা। তিনি হাটি হাটি পা পা করে দ্রুত নিজেকে সমাজ সেবক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি এলাকার ছোট বড় বৃদ্ধ বর্ণীতার প্রিয় মানুষ, গরীব দুঃখী সহ সমাজের সাধারন মানুষের সঙ্গী। অসহায় দরিদ্র মানুষের সহায়ক, তিনি হলেন
শিল্পপতি ও মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি। তিনি এমনি একজন মানুষ, যাকে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ ভালোবাসেন। তিনিও তাদেরকে মনে প্রানে ভালোবাসেন। মীরসরাই উপজেলার সচেতন মহলের মুখ থেকে বিশিষ্ট শিল্পপতি ও মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পির বেশ সুনাম শোনা যায়। তিনি সব সময় তার মীরসরাই মানুষের সুখে দুঃখে এগিয়ে যান।মানুষের সুখে দুঃখে তাদের সেবা করতে পারলে তিনি নিজেকে ভীষণ গর্বিত মনে করেন।
মীরসরাই সমিতির- সফল সভাপতি,শিল্পপতি ও মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি বলেন
সংযুক্ত আরব আমিরাত বসবাসরত মিরসরাই উপজেলার প্রবাসীদের নিয়ে গঠিত মিরসরাই সমিতির নতুন কার্যকরী কমিটির (২০১৮-২০১৯) ২৭শে এপ্রিল, বিকাল ৫ টা, দুবাই মাশরিফ পার্ককে মিরসরাই সমিতি নতুন কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছি তা পালন করেছি নিজেকে উজাড় করে দিয়ে। একজন দায়িত্বশীল সভাপতি হিসাবে সকল কার্যক্রমে সার্বক্ষণিক অগ্রভাগে থেকে কাজ করি গিয়েছি।
– মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব, কারন মানুষ এবং অন্যান্য প্রানীদের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে মানুষের আছে বিবেকবোধ, জ্ঞানবুদ্ধি,মানবতা। মানুষের আছে ভাল মন্দ বিচার করার ক্ষমতা। মানবতাবোধ থেকে এবং নিজের মনের ভাল লাগা থেকেই সমমনা কিছু সহযোদ্ধাদের নিয়ে মীরসরাই সমিতির মাধ্যমে মানবতার খাতিরে সৃষ্টির সেরাজীব মানুষের জন্য, বিশেষ করে সমাজের পিছিয়ে থাকা, সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়,এতিম,দুস্থদের কল্যাণে কিছু করার জন্য এবং আমাদের নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের পাশে থাকার জন্য চেষ্টা করি। সেই অনুযায়ী ২০১৬ সাল থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী ছুটে গিয়েছি সমাজের সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়, এতিমদের কাছে। অর্থ,খাবার,বস্ত্র, ঔষধের মাধ্যমে চেষ্টা করেছি তাদের পাশে থাকার জন্য। ইসলাম ধর্মে আছে, “দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ”। ঈমানের পরিপূর্ণতার জন্য দেশকে ভালবাসতে হবে। দেশকে ভালবাসা মানে দেশের প্রতি নামমাত্র ভালবাসা নয়। দেশ-প্রেম মানে দেশের কল্যাণে কাজ করা। আমরা চাইলেও একা একা দেশের জন্য কিছু করতে পারব না। তবে দশজনে একত্রে চাইলে অনেককিছু করতে পারি। কথায় আছে, ” দশের লাঠি একের বুঝা”। দশের একাত্বতা মানেই সংগঠিত হওয়া। সংগঠনের আওতায় আসা। একটি সংগঠনের কর্মী হয়ে আমরা চাইলেই আমাদের উপর দেশের অধিকারটুকু পালন করতে পারি। তাই আমাদের দেশের, সমাজের কল্যাণের জন্য সামাজিক সংগঠনের আওতায় আসতে হবে মীরসরাই সমিতি,সংযুক্ত আরব আমিরাত। বর্তমান তরুণ সমাজের একটি অংশ মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজিং, জঙ্গিবাদের সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে। এদেরকে রক্ষা করতে হবে।যখন আপনি এক বা একাধিক সামাজিক সংগঠনের আওতায় চলে আসবেন তখন আপনার একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে। আপনি চাইলেও এসব অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। কারন আপনার প্ল্যাটফর্ম আপনাকে বাঁধা দিবে।
যখন একটি সংগঠনের ব্যানারে আপনি মাদক, ইভটিজিং, জঙ্গিবাদের বিপক্ষে কথা বলবেন, তখন অন্যত্র এই অপরাধের সাথে আপনি সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। কারন আপনার বিবেক আপনাকে বাধা দিবে। তাই এই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে আমরা মীরসরাই সমিতি, আরব আমিরাত কাজ করি যায়চ্ছি।
এছাড়াও চেষ্টা করে যাচ্ছি, রাষ্ট্রের একজন সুনাগরিক হিসেবে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নিজের অবস্থান থেকে সহযোগীতা করার জন্য । বিশেষ করে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান বাধা বেকারত্ব। আর এই বেকারত্ব দূর করার জন্য ক্ষুদ্র পরিসরে নিজেদের পেশাগত অভিজ্ঞতা, জ্ঞানকে বিনামূল্যে শিক্ষত বেকারদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে তাদেরকে দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়ে।
সবকিছুই করে যাচ্ছি নিজের মানবিকতাবোধ থেকে,মনের ভাল লাগা থেকে,কখনোই এর বিনিময়ে কিছু প্রাপ্তির আশা করিনি। কারন আমি বিশ্বাস করি “মানুষের সেবা করার মাধ্যমেই সৃষ্টি কর্তার নৈকট্য লাভ করা যায় ” তারপরে যেকোন কাজে অন্যের উৎসাহ পেলে তা আরোও বেগবান হয়,কাজের ভাল মন্দ দিকগুলো বোঝা যায়। আমি প্রিয় মীরসরাই বাসীর কাছে যে ভালোবাসা পেলাম এতে আমাদের ভবিষ্যতে কাজের উৎসাহ আরো বেড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। কারন এখন মনে হচ্ছে আসলেই মীরসরাই সমিতি, সংযুক্ত আরব আমিরাত সমাজের সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়, এতিমদের জন্য কিছু করতে পেরেছে। তিনি আরো বলেন – করােনা ভাইরাসের কারণে অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও
বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের সাবেক মন্ত্রী,মীরসরাই এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন তাদের পাশে দাঁড়ানাের জন্য আমাদেরকে নির্দেশনা দিয়েছেন । সেই নির্দেশনার আলােকে আমার ব্যক্তিগত অর্থায়নে এসব অসহায় মানুষের মাঝে ৫০, ০০০০০ পঞ্চাশ লক্ষ টাকার
ত্রাণ বিতরণের কাজ সম্পন্ন করলাম । এখন আমার মুসলিম ও হিন্দু পরিবারে স্পেশাল বাজেট কাজ চলতেছে। আমি দেশ কে ভালোবাসি,দেশের জনগণে ভালোবাসি , বাংলাদেশ সরকার কে ভালোবাসি জনগণে কল্যাণে কাজ করার জন্য। আমি সবসময় অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। সেই ধারাবাহিকতায় মরনঘাতী করোনা ভাইরাসের কারনে যারা গৃহবন্দী এবং কর্মহীন অসহায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। করোনা ভাইরাসের কারণে উপার্জন বন্ধ থাকায় অসহায় হয়ে পড়া পরিবারের জন্য মীরসরাই ও জোরারগঞ্জ থানার ওসি মহোদয় কাছে খাদ্য সামগ্রী চাল দিয়ে বিতরণের কাজ শুরু করেছিলাম।
মীরসরাই ১৬ টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভার আমি সাড়া জীবন সাধারন মানুষের সেবা করার জন্য সমাজ সেবা করে যাবো। আমার সমাজ সেবার প্রধান উৎসই হল আমার প্রিয় মীরসরাইবাসী। আমি যেন আমার মীরসরাই বাসীর সুখ দুঃখের অংশীদার হয়ে তাদের সমস্যা সমাধান করতে পারি। তিনি ইতিমধ্যে মীরসরাই ১৬ টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভার মানুষের জন্য মীরসরাই সমিতি,সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে (এক লক্ষ) টাকা করি প্রদান করেন এবং খান কল্যাণ ট্রাষ্টের পক্ষ থেকে ও এলাকার রাস্তাঘাট, মসজিদ মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের উন্নয়নের ও গরীব-দুঃখী মানুষ কে সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
আর আমি বিভিন্ন সময় মীরসরাই সমিতির সংগঠনের জন্য কি করছি না করছি,সেটা আমার নিজের মুখ দিয়া বলতে চাইনা , সময় একদিন নির্ধারন করবে আমার কর্মের সফলতা ব্যার্থতা। তাই আমি বেশি কিছু বলতে চাইনা। শুধু এটুকুই বলতে চাই আমি নিজেকে একজন আপদমস্তক সমাজসেবক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো। আমরা যেহেতু সবাই যদি কোন দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি এটাই আমাদের সার্থকতা। মীরসরাই সমিতির সভাপতি হয়ে গত ২ বছর সুনামের দায়িত্ব পালন আসছি । তার নেতৃত্বে মীরসরাই সমিতি সমগ্র মিরসরাইতে একটি সুনামধন্য সক্রিয় সংগঠন হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
এবং এ কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানান।সারা বিশ্বে বর্তমানের করোনা ভাইরাস এক আতঙ্কের নাম। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বিনা প্রয়োজনে ঘরের বাইরে না এসে সতর্ক হওয়ার আহবান জানান। এছাড়া করোনা ভাইরাসের কারণে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাড়াতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের হাত কে শাক্তিশালী করার জন্য প্রিয় মীরসরাই বাসী,ব্যবসায়ী সহ সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মী এগিয়ে আসার জন্য বিত্তবানদের প্রতি উদার আহবান জানান। ধন্যবাদ জানাই বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের সাবেক মন্ত্রী,মীরসরাই এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি মহোদয় ও সকল আওয়ামীলীগে নেতাকর্মী, জোরারগঞ্জ থানার ওসি মোঃ মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া ও মীরসরাই থানার ওসি কে, আমাকে প্রশাসন বিভিন্ন ভাবে সহযোগী করার জন্য।
আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকুন, ঘরে থাকুন সবাইকে সুস্থ রাখুন।আর সবাই মিলে আমরা এই ক্রান্তিকাল পার করে প্রাণঘাতি করোনার বিপক্ষে বিজয়ী হবেই ইনশাআল্লাহ। এবং সকলের সুস্বাস্থ্য থাকুন, ভালো থাকুন ,দীর্ঘায়ু ও সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করি।
তিনি কোন রাজনৈতিক পদ-পদবী ছাড়া, মানবতার কাজে নিজে নিবেদিত রেখেছেন,তিনি নিজেও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক, ব্যাবসায়ীক ও সংগঠনের সাথে জড়িত রয়েছেন।
Leave a Reply