1. [email protected] : Touhidul islam Robin : Touhidul islam Robin
  2. [email protected] : Mozammel Alam : Mozammel Alam
  3. [email protected] : nakshibarta24 :
রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
৯ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
পিপলস অ্যাডাপটেশন প্ল্যানস ফর ইনক্লুসিভ ক্লাইমেট স্মার্ট সিটিস’ প্রশিক্ষন লাকসামে ইংরেজি দৈনিক প্রেজেন্ট টাইমস পত্রিকার ১০ম পুর্তি উদযাপন মানবিক সমাজ গঠনে দেশের সকল মানুষের সহযোগিতা চাই -ডা.শফিকুর রহমান দেশে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই -মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারত পানি না দিলে জাতিসংঘে যাবে বিএনপি: তারেক রহমান বিএনপি মহাসচিবের জনসভা সফল করতে লাকসামে সংবাদ সম্মেলন  বর্ণাঢ্য আয়োজনে লাকসামে যুগান্তরের রজতজয়ন্তী উদযাপন ১৭ বছরের জটবাঁধা বিরোধের অবসান : লাকসামের বিএনপির শীর্ষ দুই নেতা একট্টা বিজয় দিবসে ভবিষ্যত বাংলাদেশ নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা বিজয় দিবসে ছাত্রশিবিরের র‍্যালি

কক্সবাজারে উদ্বাস্তু আশ্রয়ণ প্রকল্প উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

  • প্রকাশকালঃ বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০
  • ৩৫১ জন পড়েছেন

কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলায় জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আশ্রয়কেন্দ্র খুরুশকুল আশ্রায়ণ প্রকল্পের প্রথম ধাপে নির্মিত ২০টি ভবনের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রথম ধাপে উদ্বোধন হওয়া ভবনগুলোতে ফ্ল্যাট পেয়েছেন ৬০০টি পরিবার। ১০০১ টাকা নামমাত্র মূল্যে এসব ফ্ল্যাট হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ১৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রথম ধাপে নির্মিত ৫তলা ২০টি ভবনসহ প্রকল্পের মোট ১৩৯টি ভবন নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি পাঁচতলা ভবনে থাকছে ৪৫৬ বর্গফুট আয়তনের ৩২টি করে ফ্ল্যাট।

কক্সবাজারে সাগরতীরবর্তী স্থানে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প নেওয়া হয় ২০১৫ সালে। এ প্রকল্পের আওতায় ১৩৯টি ভবন নির্মাণ করার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে নির্মিত হয়েছে ২০টি।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ জলবায়ু উদ্বাস্তু আশ্রয়ণ প্রকল্পের এ ২০টি ভবনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আজ সকাল ১০টায় এ ভবনগুলো উদ্বোধন করবেন। বাঁকখালী ও মহেশখালী চ্যানেলের তীরে খুরুশকূলের প্রাকৃতিক পরিবেশে দেশের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ণ প্রকল্পে নির্মিত ২০টি ভবন উপকারভোগীদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়ার কাজ শুরু হবে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নির্মিত প্রকল্পের এই ২০টি ভবনের নামকরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নিজে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে এক হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা।

আবহমান বাংলার প্রকৃতি এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানের নামে প্রধানমন্ত্রী আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২০টি ভবনের নামকরণ করেছেন। যেমন সাম্পান, কোরাল, রজনীগন্ধা, গন্ধরাজ, হাসনাহেনা, কামিনী, গুলমোহর, গোলাপ, সোনালি, নীলাম্বরী, ঝিনুক, কেওড়া, মুক্তা, প্রবাল, সোপান, দোলনচাঁপা, ইনানী, মনখালী, শনখালী ও বাঁকখালী।

২০১১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার সফরে এসে বিমানবন্দর সম্প্রসারণের পাশাপাশি জলবায়ু উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীতীরের প্রাকৃতিক পরিবেশে ২০১৫ সালে শুরু হয় আশ্রয়ণ প্রকল্পটির ভরাটের কাজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পে চারতলাবিশিষ্ট ১৩৯টি ভবন নির্মাণ করার কথা। এরই মধ্যে ২০টি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ভবনে রয়েছে ৩২টি করে ইউনিট। নির্মিত এসব ভবনে আশ্রয় পাবে ৬৪০টি পরিবার। পুনর্বাসিত এলাকায় স্কুল, কলেজ, মসজিদ-মাদরাসা সবই থাকছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেশে বহুতলবিশিষ্ট আশ্রয়ণ প্রকল্পে এই প্রথম পুনর্বাসন করা হচ্ছে। এটি দেশের বৃহৎ আশ্রয়ণ প্রকল্প। বিশ্বের মধ্যেও বৃহৎ জলবায়ু আশ্রয়ণ প্রকল্প।

খবরটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো খবর

বিজ্ঞাপন

Laksam Online Shop

first online shop in Laksam

© All rights reserved ©nakshibarta24.com
কারিগরি সহায়তায় বিডি আইটি হোম