আবদুর রউফ, চৌদ্দগ্রাম কুমিল্লা:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা ১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক রেলপথ মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক মুজিব বলেন, দুই এক জন বিপথগামী বেঈমান মুনাফিক নেতার চেয়ে আপনাদের মত হাজারো কর্মী আমার জন্য যথেষ্ট। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূলধারার বাহিরে গিয়ে কোন নেতা সফল হতে পারেন নি। চৌদ্দগ্রামেও বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা, আমার তথা নৌকার বিপক্ষে গিয়ে কেউ সফল হবেন না।
বিগত সরকারের ২৯ বছর শাষনামলে দেশের কোন উন্নয়ন হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে দেশের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তাই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ও উন্নয়নের ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে সকলকে নৌকায় ভোট দেয়ার আহ্বান করছি।এসময় তিনি দলের সাথে বিশ্বাস ঘাতক বেঈমান মুনাফিকদের থেকে সকলকে সতর্ক থাকতে অনুরোধ করেন।
তিনি আরো বলেন,শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী আর
আমি এমপি হলে দেশ তথা চৌদ্দগ্রামের উন্নয়ন হবে।
চৌদ্দগ্রামে আমাকে বাদ দিয়ে অন্য কেউ যদি এমপি হয় তিনি চৌদ্দগ্রাম বাসীর কোন উপকারে আসবেন না। নতুন কেউ আসলে সে রাস্তা-ঘাট চিনতে জানতে সময় পার করে দিবেন। সোজা কথা তিনি কোন উন্নয়ন করতে পারবেন না।
তিনি বলেন, আমি চৌদ্দগ্রামের প্রতিটি গ্রামের প্রতিটি জনপদের অলিগলি চিনি জানি । কোথায় কি সমষ্যা তা আমার দ্বারা সহজে সমাধান সম্ভব। কথা দিলাম আগামী নির্বাচনে আপনাদের ভোটে আবার নির্বাচিত হলে অসমাপ্ত কাজ শেষ করে এলাকায় উন্নয়নের জোয়ারে বইয়ে দেব। সর্বোপরি নৌকায় ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়।
বৃহস্প্রতিবার (২১/১২/২৩) বিকেলে চৌদ্দগ্রামের আলকরা হাফিজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নৌকা মার্কার সমর্থনে আয়োজিত নির্বাচনী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলকরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এসময় বক্তব্য রাখেন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র জি এম মীর হোসেন মীরু, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ বি এম এ বাহার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য আবু তাহের,
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইসহাক খান, এনামুল হক খোন্দকার, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী আবদুল মান্নান, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ভিপি ফারুক আহমেদ মিয়াজী, জাকির হোসেন ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কামরুল হাসান মুরাদ, গুনবতী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ খোকন, গুনবতী ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, আলকরা ইউপি চেয়ারম্যান মাঈনউদ্দিন ভূঁইয়া, মোস্তফা ভূঁইয়া টিপু, হাজী আনিসুর রহমান,বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন কমান্ডার, উপজেলা আ’লীগের যুব ও ক্রিড়া সম্পাদক নুরুল আলম শাহিন, যুবলীগ নেতা মোঃ হাসান ভূঁইয়া, মোঃ সালাউদ্দিন, আবদুল আউয়াল ভূঁইয়া সোহেল মেম্বার, সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নুরুন্নবী, আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক ভূঁইয়া, মোশারফ হোসেন, মীর হোসেন মীরু, বদিউজ্জামান দুলাল, ফজলুল হক রতন, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, মফিজুর রহমান খোন্দকার,
এয়াকুব হোসেন ভূঁইয়া, তৌহিদুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন আজাদ, আবদুল হক, নাসিমুর রহমান, মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী এডভোকেট হাজেরা আক্তার ববি, হাসনা বেগম, রাবেয়া বেগম মেম্বার প্রমুখ।
Leave a Reply