আরব আমিরাত প্রতিনিধি : জাতীয় কবিতা মঞ্চের আয়োজনে আবুধাবিতে কবি ও কবিতার আসর অনুষ্ঠিত হয়। গত ২৩ অক্টোবর, শুক্রবার, রাত -৯ টা, অভিজাত কস্তুরী রেস্টুরেন্টে উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জাতীয় কবিতা মঞ্চ সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানিত সভাপতি কবি ও কলামিস্ট মুহাম্মদ মুসার সভাপতিত্বে ও কবি ও লেখক মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন ভূঁইয়ার উপস্থাপনায় এতে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ কবিতা দিয়ে অনুষ্ঠান শুভ উদ্বোধন করেন জাতীয় কবিতা মঞ্চের সিনিয়র সহ সভাপতি কবি মির্জা মোহাম্মদ আলী। টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে অংশ গ্রহণ করেন প্রধান অতিথি হিসাবে জাতীয় কবিতা মঞ্চ, আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক, এফ,আই, কে হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সিআইপি। টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে অংশ গ্রহণ করেন প্রধান বক্তা হিসাবে আবুধাবি শেখ খলিফা বাংলাদেশ ইসলামিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল কাজী আব্দুর রহিম। এতে কবি ও কবিতার আসরে কবি মুহাম্মদ মুসা বলেন – তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাতে আমরা লিখি, বঙ্গবন্ধু লাল-সবুজের পতাকাকে ঘিরে আমরা যে স্বপ্ন দেখি সে স্বপ্ন যুবসমাজসহ সব পাঠক মহলে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যেই আমাদের এ লেখালেখি, পাঠকমহল যদি আমাদের এ লেখালেখি সাদরে গ্রহণ করেন তাহলে আগামী দিনে লেখনির মাধ্যমে আমাদের মননশীল চিন্তা চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারব। কবি ও কবিতার আসরে টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে বক্তব্য দেন অধ্যাপিকা কবি জেবুল নাহার, কবি শারমিন আক্তার, উপদেষ্টা, মোহাম্মদ আক্তারউদ্দিন পারভেজ, কবি, লেখক ও সাংবাদিক মনিরউদ্দিন মান্না, তরুণ কবি আরাফাতুই ইসলাম চৌধুরী, আরো উপস্থিত ছিলেন কবি আল আমিন জয়, কবি ইমাম হোসেন, সহ প্রমুখ।
এতে বক্তারা বলেন, আমরা বদলে যেতে চাই বদলে দিতে চাই,সমাজ, কবিতা হোক অধিকার অদায়ের শ্লোগান, জাতীয় কবিতা মঞ্চের একঝাঁক তরুণ কবি লেখকের হাত ধরে সাহিত্য জগৎ বদলে যায়াবে ইনশাআল্লাহ। কবি লেখকদের এই অগ্রযাত্রায় সহযাত্রী হিসেবে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করার প্রতিশ্রুতিও দেন তারা, সাহিত্য জগতে আমাদের গৌরব। আবুধাবির মুসাহ্ফা সাবিয়ায় ১১ নাম্বারে দেশিয় রুচিশীল খাবারের প্রতিষ্ঠান কস্তুরী রেস্টুরেন্টে মালিক ও জাতীয় কবিতা মঞ্চ সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানিত আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক তরুণ উদ্যোক্তা, কবি রাজু আহম্মেদ; কবি ও কবিতা আসরের সকল অথিতিকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানান এবং রসনা বিলাসীদের কে আমন্ত্রণ জানান।এই রেস্টুরেন্টকে আমি আগামী দিনে ব্র্যান্ড রেস্টুরেস্ট হিসেবে দাঁড় করাতে চাই । ভোজনরসিক দের জন্য কস্তুরী রেস্টুরেন্টর রকমারি খাবার অনেক আগেই মন কেড়ে নিয়েছে, যদি আমিরাতের অবস্থার পরিবর্তন হয় , তাহলে বাংলাদেশিদের পাশাপাশি আমিরাতের সব ভোজনরসিকদের জন্য প্রতিটি স্টেটে রেস্টুরেন্ট খোলার পরিকল্পনা রয়েছে ।
Leave a Reply